স্বাধীনতার ৫০ বছর রজত জয়ন্তী উপলক্ষে জিয়া শিশু কিশোর মেলা একটি প্রতিনিধিদল শহীদ জিয়া স্মৃতি বিজড়িত চট্টগ্রাম শহরে গিয়ে আজ ২৭ ফেব্রুয়ারি সকালে প্রথমে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র পরে বিপ্লবী উদ্যান ও সর্বশেষ সার্কিট হাউস পরিদর্শন করেন শিশু-কিশোররা।
এসময় বিপ্লবী উদ্যানে দাঁড়িয়েই শিশু-কিশোরদের উদ্দেশ্যে জিয়া শিশু কিশোর মেলা কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহাঙ্গীর শিকদার বলেন এই সেই বিপ্লব উদ্যান যেখানে দাঁড়িয়ে শহীদ জিয়াউর রহমান পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রিপোর্ট করেছিলেন এবং এখান থেকেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন পরবর্তীতে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে প্রথমে নিজের পক্ষে পরবর্তীতে জাতীয় নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
আজ শহীদ জিয়ার স্মৃতিকে মুছে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে এই শিশুরা মনে রেখো ইতিহাস তোমাদের ধরে রাখতে হবে। আজ পাঠ্যপুস্তক থেকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস কে মুছে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তোমরা যার ঢাকা থেকে এসে দেখে গেলে এটা তোমরা তোমাদের বন্ধুদের কাছে স্কুলে পাড়ায় মহল্লায় সবার কাছে বলবে।
মনে রাখবে শহীদ জিয়ার জন্ম না হলে আমরা এই বাংলাদেশকে পেতাম না এই কথাটি কখনো ভুলে যাবেনা শহীদ জিয়ার সততা দেশপ্রেম এবং পরম করুনাময় আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থা তারই প্রমাণ বহন করে।
সার্কিট হাউজের সামনে এসে কান্না জড়িত কন্ঠে জাহাঙ্গীর শিকদার বলেন এই সেই সার্কিট হাউস যেখানে ইতিহাসের মহামানবআবার তোমাদের সাথে নিয়ে সেই জায়গাটি দেখাবে।
এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন শিশু কিশোর মেলা কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আকতার হোসেন সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ দুলু সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আনোয়ার হোসেন সহ-সাধারণ সম্পাদক মিন্টু আলম, বিশেষ সম্পাদক হামিদুল হক চৌধুরী,নাসিমুল গনি খান, নিজামুদ্দিন বাসেত,চঞ্চল মোরশেদ,আব্দুল সাত্তার শিকদার,চট্টগ্রাম মহানগর মহিলা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আখি সুলতানা,
অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম, জহিরুল ইসলাম সিনিয়র মর্জিনা আলী, সাইফুল ইসলাম চৌধুরী, মিনারা নিলু, ফরিদ আলম, অপু নাহিদুল ইসলাম নাহিদ,এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগর পশ্চিমের নেতৃবৃন্দ কোথাথেকে সফরকারী সদস্যরা সাথে ছিলেন।